'ইলেক্ট্রোকিউটেড' অবলম্বনে 'রহমান রেসিডেন্স হত্যা রহস্য'
হাজী সলমন রহমান এলাকার অন্যতম প্রভাবশালী বড়লোক। তার মৃত্যুর পরে বিজপুরের আইসিকে তাঁর সেক্রেটারি জানালো যে রহমান সাহেবের মৃত্যু স্বাভাবিক নয়, সম্ভবত ইলেকট্রিক দিয়ে মারা হয়েছে তাঁকে। এদিকে মৃতদেহ তখন মাটির নিচে আর সেক্রেটারি সরকারী ভাবে অভিযোগ করতে পারছে না। তাই বিজপুরের আইসি রাহুলকে নামতে হলো সিক্রেট তদন্তে। তদন্তে নামার পরে রাহুল যা যা জানতে পারলো তাতে হিউম্যান সাইকলজির ব্যাপারে ওকে অনেকটাই এখনো শিখতে হবে।
'দুটি গয়না চুরির আখ্যান' অবলম্বনে 'ব্যানার্জী বাড়ির রহস্য'
বিজপুর থানায় যখন ব্যানার্জী বাড়ির বড় বউয়ের ফোন আসে, তখন আইসি রাহুল উত্তরবঙ্গে। তাই ব্যানার্জী বাড়ির গয়না চুরির অভিযোগের তদন্তে নামতে হয় এসআই সৈকতকে। উল্টো দিকে রাহুলও ফেঁসে যায় উত্তরবঙ্গে আরো একটা গয়না চুরির তদন্তে। প্যারালাল চলতে থাকা দুটো গয়না চুরির তদন্ত কি শেষ করতে পারবে রাজ্যের দুই প্রান্তে থাকা দুই পুলিশ অফিসার?
শক্তিগড়ের সেই রাতের হোটেল
চার বন্ধু শান্তিনিকেতন থেকে ফেরার সময়ে শক্তিগড়ে এসে গাড়ির চাবি হারিয়ে ফেলে। অগত্যা তাদের রাত কাটাতে হয় একটি অদ্ভুত পুরানো দোকানে। দোকানটি সারা রাত খোলা থাকে, এবং দোকানদার অস্বাভাবিকভাবে অতিথিপরায়ণ। কিন্তু রাত বাড়ার সাথে সাথে, দোকানের আসল রহস্য একে একে উন্মোচিত হতে থাকে - সময়ের অদ্ভুত খেলা, হঠাৎ হারিয়ে যাওয়া খাবার, ভয়ানক স্মৃতি এবং আতঙ্কের মধ্যে লুকিয়ে থাকা একটি গোপন সত্য।
শেষ পর্যন্ত, কি আসলেই এটি একটি স্বপ্ন ছিল, নাকি শক্তিগড়ের দোকানের পিছনে লুকিয়ে আছে কোন অভিশপ্ত বাস্তবতা?
'মিস্টিরিয়াস ডেথ রিপোর্ট অন জন হোর্ডিং' অবলম্বনে 'হোর্ডিং সাহেবের মৃত্যু রহস্য'
সময়টা ব্রিটিশ পিরিয়ড। ব্রিটিশদের বানানো এক রেল কারখানা। সেখানের প্রধান অফিসারের দায়িত্ব নিতে এসে হঠাৎ করেই রহস্যজনক ভাবে মারা গেলেন জন হোর্ডিং সাহেব। কালের রথচক্রে চাপা পড়ে থাকা প্রায় শতাব্দীপ্রাচীন সেই ডেথ রিপোর্ট সামনে চলে এলো আকস্মিক ভাবেই। তারপর......